পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

কার্ল মার্কস দেখিয়েছেন কিভাবে আমেরিকার ক্রীতদাসরা উৎপাদনের রসদ ও যন্ত্র হিসেবে বুর্জোয়া শিল্পের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিলেন। আমেরিকার দক্ষিণে অ্যালাবামা, অ্যারিজোনা, লুইসিয়ানা, মিসিসিপি, নিউ মেক্সিকো, টেনেসি, টেক্সাস, ভার্জিনিয়া ইত্যাদি রাজ্যের বিস্তীর্ণ তুলো চাষের ক্ষেতগুলিতে আফ্রিকা থেকে আনা কালো ক্রীতদাসদের হাড়ভাঙ্গা খাটুনির ফলেই ইংল্যান্ডের টেক্সটাইল মিলগুলি সচল হতে পেরেছিল এবং বিশ্ববাজারের দখল নেওয়া সম্ভব হয়েছিল।

Read more


আতঙ্ক একটা মানসিক অসুখের মতো। তার উপর সেটা যদি রাষ্ট্র অনুমোদিত এবং/অথবা প্রণোদিত আতঙ্ক হয়, তাহলে তো আর কথাই নেই। ভারতের মতো পিছিয়ে পড়া অশিক্ষিত-গরিষ্ঠ কুসংস্কারগ্রস্ত ধর্মীয় উন্মাদনা কবলস্থ নিম্নচেতন জনসাধারণের অধিকাংশের মধ্যে আতঙ্ক নামক মনোপীড়া ছড়িয়ে দেবার সুযোগ এবং ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা বিপুল। প্রশ্ন শুধু একটাই। সেই আতঙ্কের চাষ কীভাবে হবে। হেতুবাদ মেনে নিয়েই কারণের তুলনায় পরিণামের উপর বেশি জোর দিতে হবে। বলার সময় যেন চোখে এবং মুখে সিজারের আত্মা এসে ভর করে। আর পাশাপাশি যে আতঙ্কিত হচ্ছে না, তাকে তাল ঠুকে বেয়ারা, অতিবিজ্ঞানী, সবজান্তা, অতিবিপ্লবী, ইত্যাদি বলে গাল ঠুকতে হবে। সমস্ত প্রক্রিয়ার মধ্যে যাতে যুক্তিতর্ক সিঞ্চিত আলাপনের জায়গা একেবারে না থাকে। কাল্পনিক ও অমূলক একটা উদাহরণ দিয়ে এরকম বৃহদায়তন গণ-আতঙ্ক উৎপাদনের বিষয়টা বোঝানো যাক। পাঠকদের প্রতি অনুরোধ, এটি জুল ভার্ন ঘরানার কল্প রচনা হিসাবেই পড়বেন।

Read more


পুঁজি যেখানেই যাক, রাষ্ট্র হাতের নাগালেই থাকবে। এই বছর মার্কসের মৃত্যুদিনে অর্থাৎ ১৪ই মার্চ ২০২৩, শ্রদ্ধার্ঘ। নতুন কিছু শব্দ আসছে, তাই নতুন কিছু ভাবনার যদি উদয় হয়।

Read more


দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল তৈল খনিগুলোর অধিকার কাদের হাতে থাকবে। এবার আফগানিস্তান, ইরাক, ইরান, কুর্দিস্তান এবং ইউক্রেনের তৈলকূপগুলোর ক্ষমতা কার হাতে থাকবে সেটাই প্রায় একমাত্র উদ্দেশ্য, আর আজকের কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বা যন্ত্রমেধার কাল্পনিক প্রাসাদ কারা বানাচ্ছে, কী তাঁদের উদ্দেশ্য?

Read more


‘ইম্পিরিয়ালইজম : দ্য হায়েস্ট স্টেজ অব ক্যাপিটালিজম’ নামক বইতে লেনিন দেখান সাম্রাজ্যবাদের আমলে দেখা দেয় বড় বড় একচেটিয়া কারবার ও পুঁজিপতিদের জোট। এই সাম্রাজ্যবাদকে তাই লেনিন বলেন একচেটিয়া পুঁজিবাদ। বিশ্বের কাঁচামালের উৎস, পণ্যোৎপাদন ও বাজারের একটা বৃহৎ অংশ দখল করে নেয় একচেটিয়া মালিকেরা। বুর্জোয়া রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক জীবনে প্রভুত্ব করতে থাকে তারা, সরকারগুলির ওপর নিজেদের অভিপ্রায়কে চাপিয়ে দেয়। আজ ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিনকে আবার পড়া জরুরি।

Read more